Sunday 7 April 2013

WORDPRESS




  /আসসালামু আলাইকুম ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল ১ম  পর্বে  সবাইকে শুভেচ্ছা আজ আলোচনা করবো ওয়ার্ডপ্রেস কী এবং কেন আপনি ওয়ার্ডপ্রেস পছন্দ করবেন


ওয়ার্ডপ্রেস হল উন্মুক্ত উৎস যা হচ্ছে  কন্টেন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS) ওয়ার্ডপ্রেস প্রায় ব্লগিং এপ্লিকেশন প্রকাশ করার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে।ওয়ার্ডপ্রেস PHP & MySQL দারা পরিচালিত

কেন আপনি ওয়ার্ডপ্রেস পছন্দ করবেন  ?
ওয়ার্ডপ্রেসে সবচে বড় সুবিধা হল এটি কে আপনি সহজে কন্টোল করতে পারবেন এবং   আপনি সহজে ইনিস্টল করতে পারবনে।  ওয়ার্ডপ্রেস   অনেক সহজ আপনি  এর যেকোন ফিচার পরিবর্তন করতে পারেন। এতে আছে প্রচুর পরিমানে প্লাগিং এবং ফ্রী টেমপ্লেট যা আপনি ব্যবহার করতে পারেন ওয়ার্ডপ্রেস   কাসটোমাইজ এতই সহজ যে আপনি এর বেসিক জানা থাকলেই এটি আপনি ম্যানেজ করতে পারবেন

জানুন  ওয়ার্ডপ্রেসের ইতিহাস

আসসালামু আলাইকুম ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল ২য়  পর্বে  সবাইকে শুভেচ্ছা আজ আলোচনা করবো ওয়ার্ডপ্রেসের ইতিহাস সর্ম্পকে
 
সর্বপ্রথম ম্যাট মুলেনওয়েগ ২০০৩  সালের ২৭শে মে  সর্বপ্রথম  ওয়ার্ডপ্রেস প্রকাশ করেন এখন পর্যন্ত এটি ১০০ মিলিয়নের বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে এটি ব্লগিং সোর্স  হলেও বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে অনেক বড় বড় সাইট নির্মান হচ্ছে। ওয়ার্ডপ্রেসে শুরুর দিকটা বলতে গেলে  B2  এবং  CAFELOG সংগঠন ওয়ার্ডপ্রেসের অগ্রদূত। ২০০৩ সালে ওয়ার্ডপ্রেস তৈরি হওয়ার পর  ২০০৩ সালের মে মাস পযর্ন্ত  B2  এবং CAFELOG সংগঠন মিনিমাম ২০০০ ব্লগ হোস্ট করতে চেয়েছিল। ওয়ার্ডপ্রেস মাইকেল ভাল্ড্রিঘি কর্তৃক আধুনিকায়ন করা, যিনি বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেসের ডেভেরপার এবং ওয়ার্ডপ্রেসের অফিসিয়াল অগ্রদূত

ওয়ার্ডপ্রেস ২০০৩ সালে প্রথম ম্যাট মুলেনওয়েগ এবং মাইক লিটিল কর্তৃক বি২ ইভুলুয়েশন এর একটি ছোট প্রোজেক্ট ছিল।আর আমরা বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস যে নামে ডাকি তা ম্যাট মুলেনওয়েগের বন্দু ক্রিস্টিন সেল্লেক ট্রিমুলেটের পচন্দ কওে দেওয়া নাম।
 
২০০৯ সালের অক্টোবার মাসে ওপেন র্সোস নামে  কন্টেন্ট ম্যানেজম্যামেন্ট সিস্টেম শেয়ার মার্কেটে রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা যায়   ওয়ার্ডপ্রেস ২০০৯ সালে তাদের টার্গেটের তুলনায় ওপেন র্সোস কন্টেন্ট ম্যানেজম্যামেন্ট সিস্টেম হিসাবে অধিক জনপ্রিয়তা এবং সফলতা অর্জন করেন।আর এই জন্য ওয়ার্ডপ্রেস বিশ্বে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ব্লগিং সোর্স হিসাবে পরিচিত

লোকাল কম্পিউটারে ওয়ার্ডপ্রেস সেটআপ!
ব্লগিং সিএমএস হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেসের জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। চাইলেই আপনিও এইচটিএমএল, সিএসএস শিখে নিয়ে ওয়ার্ডপ্রেসে কাজ করতে পারবেন। তবে, ভাল করতে হলে আপনাকে অবশ্যই পিএইচপি এবং মাইএসকিউএলও জানতে হবে। 
 এখন কথা হল, আপনি দুই ভাবে ওয়ার্ডপ্রেসে কাজ করতে পারবেন। 

 . লোকাল কম্পিউটারে, মানে আপনার পিসিকেই ওয়েব সার্ভার হিসেবে ব্যবহার করার মাধ্যমে, এবং 
 . রিমোর্ট/ওয়েব সার্ভারে, মানে ইন্টারনেট লাইন ব্যবহার করে। 
 রিমোর্ট সার্ভারে আবার দুভাবে সেটআপ করতে পারবেন,
 ) সরাসরি স্বয়ংক্রিয় সিএমএস সফটওয়্যার প্যালেন থেকে,   
 ) ম্যানুয়ালি ডাটাবেজ তৈরী করে

তাই, ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে ধারাবাহিক পর্বের আজকে আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনি লোকাল কম্পিউটারকে লোকাল ওয়েব সার্ভার বানিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস সেটআপ দিবেন...

প্রথমে আপনার কম্পিউটারকে লোকাল ওয়েব সার্ভার বানাতে WAMP অথবা XAMP ইন্সটল করে নিন। আপনার কাছে সফটওয়্যার দুটি না থাকলে ডাউনলোড করে নিতে পারেন এখানে এবং এখানে থেকে। অন্যন্য সফটয়ারের মতই এর ইন্সটলেশন পদ্ধতি তাই নতুন করে এটা নিয়ে লিখলাম না। (উল্লেখঃ আমি উইন্ডোজ এক্সপি এবং WAMP সার্ভার ব্যবহার করে টিউটরিয়ালটি তৈরী করছি।( আপনাদের কোথাও বুঝতে সমস্যা হলে জানাবেন)

. ওয়াম্প ইন্সটাল করার পর আপনার হার্ডডিস্কের C: ড্রাইভে wamp নামে একটি ফোল্ডার তৈরী হবে। এবং এর ভিতরে www নামের যে ফোল্ডারটি পাবেন তার ভিতরেই আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেস বা অন্যান্য সিএমএস গুলো ইন্সটাল করেতে হবে। যেহেতু আমারা ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে কাজ করবে তাই ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস সফটওয়্যারটি একটি নতুন ফোল্ডার এর ভিতরে সরাসরি আনজিপ করবো। ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করার জন্য আমি www ফোল্ডারের ভিতরে Trail Blog নামের একটি ফোল্ডার করেছি এবং এর ভিতরে ওয়ার্ডপ্রেস আনজিপ করেছি। ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখানে থেকে

. এবার চলুন ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যারটি Trail Blog ফোল্ডারের ভিতরে আনজিপ করি। আপনার হার্ডডিস্কের যেখানে জিপ করা ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যারটি আছে সেখানে চলুন...

. জিপ ফাইলটির উপরেই মাউস রেখে Extract Files... ক্লিক করুন। এবার নিচের মতো স্ক্রীন আসলে My Computer> C: ড্রাইভ > wamp > www > Trail Blog (ফোল্ডার নামটি আপনার ইচ্ছা মতো দিতে পারেন।) নির্বাচন করে দিন। নিচের মতো করে ...


. OK ক্লিক করার সাথে সাথে আনজিপ হওয়া শুরু হবে। নিচের মতো করে...


. আনজিপ হয়ে গেলে ব্রাউজ করুন আপনার ইন্সটলেশন ফোল্ডারটি। সঠিকভাবে ইন্সটল হলে নিচের মতো ফাই্ল+ ফোল্ডারগুলো পাবেন...


. এবার ওয়েব ব্রাউজারে http://localhost লিখে ব্রাউজ করুন। আমি ওয়াম্প এর পুরাতন ভার্সন ব্যবহার করছি তাই আপনাদের আমার স্ক্রীনের সাথে কিছুটা অমিল থাকবে। নয়তো নিচের মতো উইন্ডো আসবে...

. সেখানের নিচে থেকে Trail Blog অথবা আপনার দেয়া ফোল্ডার নামে ক্লিক করুন। নিচের মতো পেজ পাবেন ব্রাউজারে... সেখানে থেকে Create a Configuration File বাটনে ক্লিক করুন...

. আবারো নিচের মতো পেজ পাবেন। Let’s go! তে ক্লিক করুন...

১০. এবার নিচের ইমেজ পাবেন...

১১. আবারো আপনার ব্রাউজারে http://localhost/phpmyadmin/ ব্রাউজ করুন। নিচের মতো স্ক্রীন পেলে Create a database আপনার ডাটাবেজের নাম দিয়ে Create বাটনে ক্লিক করুন


১৩. এবার নিচের মতো করে ডেটাবেজ নাম, ডাটাবেজ হোস্ট ঠিকানা, টেবিল প্রিফিক্স দিন। আর হ্যা উইজার নাম এবং পাসওয়ার্ড অবশ্যই ফাঁকা রাখবেন। তারপর Submit ক্লিক করুন

১৪. নিচের মতো পেজ আসলে Run the install ক্লিক করুন

১৫. নিচের মতো পেজ আসলে আপনার সাইট টাইটেল, উইজার নেম, পাসওয়ার্ড, ইমেইল ঠিকানা দিয়ে শেষে Install WordPress বাটনে ক্লিক করুন...

১৬. কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল হবে এবং আপনার সামনে ইন্সটল সফল হয়েছে এমন বার্তাসহ পেজ উপস্থিত হবে নিচের মতো...[1]

১৭. উপরের Log In বাটনে ক্লিক করুন, নিচের মতো লগিন পেজ পাবেন ...! উইজার নাম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন বাটনে ক্লিক করুন

১৮. সর্বশেষ আপনার ওয়ার্ডপ্রেস এর Dashboard পাবেন নিচের মতো। :D[2]

লোকাল হোস্টে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটলেশন পদ্ধতির এখানেই সমাপ্তি!






এডমিন প্যানেল পরিচিতি!

ওয়ার্ডপ্রেস এর আজকের টিউটোরিয়ালে স্বাগতম। গত পর্বগুলোতে আলোচনা ছিল ওয়ার্ডপ্রেসের শুরু থেকে কিভাবে আপনার লোকাল পিসিতে, রিমোট ওয়েব সার্ভারে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করবেন সেগুলোর চিত্রভিত্তিক ধারাবাহিক বর্ণনা। আশা করছি এত দিনে সেগুলো ভালভাবে রপ্ত করছেন। আজ থেকে শুরু হবে ওয়ার্ডপ্রেসের ড্যাশবোর্ডের/এডমিন প্যানেলের বিস্তারিত আলোচনাসহ আরও অনেক কিছুই। নতুন সেই ধারাবাহিকতায় আজকের আলোচনার বিষয়ওয়ার্ডপ্রেসএডমিন  
প্যানেল পরিচিতি তো চলুন শুরু করি...

. প্রথমেই আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে লগিন করুন। আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের লগিন পেজ ঠিকানা হবেঃ yoursitename.extesion/wp-login.php

. লগিন এর পরে যে পেজটি পাবেন তা নিচের মতো... এটিই হল বাই ডিফল্ট ওয়ার্ডপ্রেস সাইট বা ব্লগের ড্যাশবোর্ড প্যানেল

এবার আসুন ধাপে ধাপে ড্যাশবোর্ড এর প্রতিটি সেকশনের সাথে পরিচিত হইঃ
. Dashboard: ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে লগিন করেই আপনি যে পেজটি পাবেন সেটিকে ড্যাশবোর্ড বলে। এই সেকশনে আপনি যা যা পাচ্ছেনঃ

) Home: এই সেকশনের আওতায় আপনি আপনার সাইটে লগিন করেই যে পেজটি পাবেন তা নিচে দেখানো ড্যাশবোর্ড সেকশনের Home ক্লিক করেই আসতে পারবেন ড্যাশবর্ডের যেকোনো সেকশন থেকে
) Updates: এই মেন্যু থেকে আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে আপনার ইন্সটল করা যেকোনো প্লাগিং, থীম এবং ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস-টির নতুন কোন ভার্সন বের হলে তা জানতে এবং এই পেজ থেকে সরাসরি আপডেট করে নিতে পারবেন

Posts: ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে নতুন কোন লিখা দেওয়াকে পোস্ট বলে। এই সেকশনে আপনি যা যা পাচ্ছেনঃ


) All Posts: আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে বা সাইটে যত গুলো লিখা লিখবেন। সেটা সাময়িক সেভ করে রাখুন অথবা পাবলিশ করুন না কেন, সব গুলো All Posts সেকশনে পাবেন। 
) Add New: নতুন করে পোস্ট লিখতে Add New পেজ এর ব্যবহার হয়।
) Categories: সাইটে লিখার জন্য আলাদা আলাদা বিভাগ করতে চাইলে Categories পেজ এর ব্যবহার হয়।  
) Tags: একই ঘরনার লিখা, যেগুলো মূলত পোস্টে লিখার শেষে প্রদর্শন করাতে চাইলে Tag এর ব্যবহার করতে হয়।  
 আপনি চাইলে আগে থেকে Tag তৈরী করে রাখতে পারেন। নয়তঃ আপনি পোস্ট লিখার সময়ও উল্লেখ করতে পারবেন

. ব্লগ পোস্টে কোন ছবি, ভিডিও বা অডিও যুক্ত করতে চাইলে Media সেকশনের ব্যবহার হয়। এই সেকশনে আপনি যা যা পাচ্ছেনঃ

) Library: আগে থেকে আপলোড করে রাখা কোন ছবি, ভিডিও বা অডিও Library থেকে পোস্টে যুক্ত করতে পারবেন। ) Add New: নতুন করে কোন ছবি, ভিডিও বা অডিও যুক্ত করতে চাইলে Add New থেকে যুক্ত করতে পারবেন
. Links: আপনার সাইট থেকে বহির্গামী লিঙ্ক সমূহ এখানে থেকে যুক্ত করতে এবং মুছে দিতে পারবেন। এই সেকশনে আপনি যা যা পাচ্ছেনঃ

) All Links: সাইটের সকল বহির্গামী লিঙ্ক এখানে পাবেন। ) Add New: নতুন করে বহির্গামী লিঙ্ক তৈরী করতে পাবেন। যেমনঃ ব্লগরোল(Blogroll) ) Link Categories: বিভাগ অনুযায়ী ব্লগরোল এর মতো আরও লিঙ্ক তৈরী করতে পারবেন এখানে থেকে
. Pages: এই সেকশনে আপনি যা যা পাচ্ছেনঃ


) All Pages: আপনার সাইটের সকল পাতা এখানে পাবেন। যেমনঃ নীড়, সম্পর্কে, যোগাযোগ ইত্যাদি। ) Add New: নতুন করে কোন পাতা (Page) এখানে যুক্ত করতে পারবেন

. Comments: এই সেকশন থেকে আপনি আপনার সাইটের সকল মন্তব্য যাচাই-বাছাই, পাবলিশ এবং মুছে দিতে পারবেন


. Appearance: Appearance বা সাজসজ্জা এটি ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের সবচেয়ে গুরুপ্তপুর্ণ একটি সেকশন। এই সেকশনে আপনি যা যা পাচ্ছেনঃ



) Theme: এখানে থেকে নতুন থীম যুক্ত এবং মুছে দিতে পারবেন।  

) Widgets: এখানে থেকে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের সাইডবারে উইজেট লাগাতে এবং মুছে দিতে পারবেন।  
) Menus: এখানে থেকে নতুন মেন্যু তৈ করতে পাবেন। যেমনঃ নীড়, নীড়, সম্পর্কে, যোগাযোগ ইত্যাদি। উল্লেখ্যঃ পেজ এবং মেন্যু একই কাজ করে। 
) Theme Options: কিছু টাকা দিয়ে কেনা প্রিমিয়াম এবং কিছু ক্ষেত্রে ফ্রী প্রিমিয়াম থীম সহজে কাস্টমাইজেশনের জন্য থীম নির্মাতারা এই অপশনটি সংযুক্ত করে দেন। তবে ৯০ শতাংশ ফ্রী থীমে এই অপশনটি থাকে না। ;)  
) Background: সাইটের পটভূমির রং পরিবর্তনের জন্য এই সেকশনটি ব্যবহার করতে পারবেন। 
) Header: কোন থীমে যদি হেডারে ব্যানার ব্যবহারের ব্যবস্থা থাকে তবে আপনি এখানে থেকে নতুন করে ব্যানার যুক্ত এবং মুছে ফেলতে পারবেন।  
) Editor: আপনার সাইটের সকল ফাইলকে এখানে থেকে সম্পাদন করতে পারবেন
১০. প্লাগিংস এমন একটি টুলস, যা দিয়ে আপনি অতি সহজেই আপনার সাইটকে কাঙ্ক্ষিত অবস্থায় নিয়ে যেতে পারবেন। এটা নিয়ে পরবর্তি পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করব। এক ঝলক দেখে নিই এই সেকশনে আপনি যা যা পাচ্ছেনঃ

) Installed Plugging: এখানে আপনি আপনার সাইটে ইন্সটলকৃত সব প্লাগিংসগুলো দেখতে পারবেন। ) Add New: এখানে থেকে নতুন প্লাগিং যুক্ত করতে পারবেন। ) Editor: এখানে থেকে যেকোনো প্লাগিংস সম্পাদন করতে পারবেন
১১. Users: এখান থেকে আপনি আপনার সাইটের ব্যবহারকারীদের নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন

) All Users: এখানে থেকে আপনার সাইটের সব ব্যবহারকারীদের নিয়ন্ত্রন এবং দেখতে পারবেন। ) Add New: এখানে থেকে নতুন ব্যবহারকারী তৈরী করতে পারবেন। ) Your Profile: এখানে থেকে সাইটে আপনার নিজের প্রোফাইল সম্পাদন করতে পারবেন
১২. Tools: এই সেকশন থেকে আপনি আপনার সাইটের লিখা, ইমেজ, ছবি অন্য ব্লগে নিয়ে যেতে, অন্য সাইট থেকে আপনার সাইটে নিয়ে আসতে এবং বুকমার্ক করতে পারবেন

১৩. Settings: এই সেকশন থেকে আপনি আপনার সাইটের বিভিন্ন অংশের জন্য সেটিংস্করে নিতে পারবেন। যেহেতু পরবর্তী পোস্টেই সেটিংস্নিয়ে চিত্রভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা করবো তাই এই পোস্টে নতুন করে কিছু লিখলাম না


http://tutorialbd.com/bn/wp-content/upload






Widgets ক্লিক করার পর নিচের মতো পেজ পাবেন। সেখানে থেকে আপনার প্রয়োজন মতো সাইডবার উইজেটগুলো ড্রাগিং-ড্রপিং এর মাধ্যমে সাইডবার সেকশনে যুক্ত করুন নিচের মতো। যুক্ত করার সাথে সাথে সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেভ হয়ে যাবে

১২. আপনার প্রয়োজন মতো সাইডবার উইজেটগুলো ড্রাগিং-ড্রপিং এর মাধ্যমে সাইডবার সেকশনে যুক্ত করা হয়ে গেলে এবার আপনার সাইটের ইউআরএল ব্রাউজ করুন। সব ঠিকঠাক থাকলে আপনার সাইট নিচের মতো(আপনার থিম অনুযায়ী) প্রদর্শন করবে

প্লাগিংস ইন্সটল পরিচালনা!

ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে ধারাবাহিক টিউটোরিয়ালে আপনাদের স্বাগতম। গত পর্ব আগে সংক্ষেপে আলোচনা করেছিলাম ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিংস নিয়ে। আজকের আলোচনার বিষয় ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিংস ইন্সটল এবং পরিচালনা করার পদ্ধতি নিয়ে
মূল আলোচনা শুরু করার পূর্বে আবারো বলছি ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের জন্য ভাবে প্লাগিংস ইন্সটল করতে পারবেন- . সরাসরি ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ড (Pluging) থেকে এবং . এফটিপি সফটওয়্যার দিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিংস ডিরেক্ট্ররিতে আপলোড করে
চলুন ইন্সটল করার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা শুরু করা যাক...
. আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের লগিন করে ড্যাশবোর্ডে আসুন। Plugings সেকশন থেকে Add New ক্লিক করুন। নিচের চিত্র দেখুন...

. Add New ক্লিক করার পর নিচের প্লাগিংস আপলোডের পেজটি আসবে... Upload ক্লিক করুন। নোটঃ আপনি চাইলে এখানে থেকে আপনার সাইটের জন্য প্লাগিংস সার্চ করে বের করে নিতে পারেন ট্যাগ অনুযায়ী

. প্লাগিংস আপলোডের জন্য Browse (ব্রাউজ) করুন...

. Browse (ব্রাউজ) ক্লিক করার পরে নিচের মতো File Upload বক্স পাবেন। সেখানে থেকে আপনার প্রয়োজনীয় প্লাগিংটি সিলেক্ট করুন...আমি এখানে mobilepress 1.1.5 নামের প্লাগিংটি সিলেক্ট করে Open করলাম। mobilepress প্লাগিংটি আপনার সাইটকে মোবাইল থেকে পরিস্কারভাবে দেখার জন্য ইন্সটল করে নিতে হয়। কারণ বর্তমান ইন্টারনেট বিশ্ব কোন অংশে পিছিয়ে নেই। মোবাইল থেকেও হাজার হাজার ভিজিটর বিভিন্ন সাইট ভিজিট করে প্রতিনিয়ত

. ওপেন হওয়ার পড়ে প্লাগিংটি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ডিরেক্ট্রিতে ইন্সটল করার জন্য Install Now বাটনে ক্লিক করুন...

এখানে একটি বিষয় খেয়াল করুন... ওয়ার্ডপ্রেস থীম এবং প্লাগিং ইন্সটালেশন পদ্ধতি / জায়গায় ছাড়া একই রকম। :-)
. ইন্সটল শেষে প্লাগিংটি Activate(এক্টিভেট) করুন...

. প্লাগিংটি এক্টিভেটের সাথে সাথে আপনাকে All Plugings পেজে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়ে যাবে... সেখানে থেকে আপনি আপনার সাইটে আরও অনন্যা যে প্লাগিংসগুলো আছে সেগুলো দেখতে পারবেন। যাহোক, আমি mobilepress নামের যে প্লাগিংটি ইন্সটল করেছি সেটি আলাদাভাবে কাস্টমাইজ করে নিতে পারবো ড্যাশবোর্ডের Settings এর নিচে MobilePress সেটিং থেকে। তবে আপনি যদি কোডিং দক্ষ না হন তবে এখানে হাত দিতে যাবেন না। কারন, বাই ডিফল্ট যেভাবে আছে সেটা দিয়েই কাজ চালানো সম্ভব। প্লাগিংটি এক্টিভেট হলে মোবাইল দিয়ে আপনার সাইটটি ব্রাউজ করে দেখুন

. এবার কোন কারনে যদি আপনি প্লাগিংটি ডিএক্টিভেট(নিষ্ক্রিয়) করে রাখতে চান। সেটা যেকোনো প্লাগিং- হতে পারে। তাহলে শুধু মাত্র আপনার প্লাগিং এর নামের নিচের থেকে Deactivate ক্লিক করুন। নিচের ইমেজটি দেখুন...

. ডিএক্টিভেট(নিষ্ক্রিয়) প্লাগিং এক্টিভেট(সক্রিয়) করতে হলে একই ভাবে শুধু মাত্র আপনার প্লাগিং এর নামের নিচের থেকে Activate ক্লিক করুন। নিচের ইমেজটি দেখুন...

ড্যাশবোর্ডের 
 [4] 
Appearance> Widgets ক্লিক করুন...

thanks by 

sm shameem hossain







 presented by  SM SHAMEEM HOSSAIN

Email: SMSAMEEM1@GMAIL.COM



No comments:

Post a Comment